গল্পে গল্পে ইতিহাস: বাদল স্তম্ভলিপি

বাংলাদেশ
history of badal inscriptions

ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম

গত কয়েকদিন ধরে আমরা দলবেঁধে মহাস্থানগড়, পাহাড়পুর ঘুরে বেড়াচ্ছি। আমরা যে শুধু বেড়ানোর জন্য এসেছি তা নয়। সুযোগটা পাওয়া গেছে স্নেহভাজন অর্ণব Md. Adnan Arif Salim এর বিয়ের কারণে। আমি এবং ড. আতাউর তার প্রিয় শুভাকাঙ্খী। স্বপরিবারে যেতে হবে। অবশ্য মেরী এবং স্বপ্না আবার তার প্রিয় ভাবীদের দলের দুইজন। বেচারা অর্ণব নিজেও যেমন প্রত্নতত্ত্বের ছাত্র পাত্রীও ঠিক করেছে প্রত্নতত্ত্বের পরিচিত এলাকা ধামাইর হাট জয়পুরহাট। প্রত্ন পরিচয়ে আড়াই হাজার বছরের পুরণো পুন্ড্র নগরীতে। আমার কথা শুনে আতাউরও বলতে থাকে ঠিক বলেছেন ভাই এসব এলাকার ইতিহাস রামায়ণ, মহাভারত ও নানা পৌরাণিক কাহিনি কিংবদন্তীতে যেমন সঞ্জীবিত, ঠিক তেমনি জৈন-বৌদ্ধ- ব্রাক্ষ্মণ্য ধর্মের বহু স্মৃতি বিজড়িত।
আমি বললাম দেখো আবার মুসলিম যুগের রাজধানীর অবস্থিতি এই অঞ্চলকে করেছে মধ্যযুগের ইতিহাসে স্মরণীয়। আমরা এখন সেই এলাকার অতিথি হয়ে বেড়াচ্ছি। পাহাড়পুর থেকে ধামইরহাট যেতে ঐতিহাসিক স্থাপনা কি দেখা যেতে পারে এসবের হিসেব নিকেষ করতে করতেই আতাউর বলল ভাই তাহলে চলেন মঙ্গলবাড়ী দেখে ধামাইরহাট যাই। তারপরে দুপুরে বিয়েবাড়ী ভোজ খেয়ে জগদ্দল বিহার এবং সবশেষে আলতাদীঘি হয়ে পাবনা ফেরা যেতে পারে।
চমৎকার প্রস্তাব। নাস্তার টেবিলে প্রত্নবিয়ে পযটন সূচী ঠিক হয়ে গেলো। ড্রাইভার হাসানকে রুট বলে দেয়া হলো। বদলগাছী রাস্তায় না গিয়ে হরিপুর ব্রীজ হয়ে মঙ্গলবাড়ী যাব। তারপর সেখান থেকে দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে মুকুন্দপুর গ্রামে গেলেই ভীমের পান্টি পাওয়া যাবে।
যেই কথা সেই কাজ। ড্রাইভার হাসান হলো দু: সাহসিক ড্রাইভার। শুধু বললেই হলো কোথায় যাবেন। তারপর চোখ খুললেই দেখবেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছেন।
আমাদের অবস্থাও তাই। চোখ খুলেই দেখি বিস্ময়কর গড়ুর স্তম্ভ বা বাদল স্তম্ভলিপি। যাকে লোকে ভিমের পান্টি বলে। আসলে ইতিহাসের সাথে জনশ্রুতি সবখানেই মিলে মিশে একাকার।
খানিকটা কাঁচা রাস্তায় আসার কারণে গাড়ির এসি চলেনি। তার উপরে বরেন্দ্র এলাকার গরমে রাতা খুব অস্থির ছিল। এসে যখন দেখে শুধু একটা পিলার দেখার জন্য এসেছি। ও তো রেগে আরো আগুন। বলেই ফেলল কি সব ছাতা পাতা দেখতে এলাম।
ভাবলাম ওকে একটু আগ্রহী করে তুলতে হবে। বললাম রাতা ছাতা পাতা নয় এটা হলো ভিমের পান্টি। পান্টি চেনো।
না। আমি বললাম পান্টি হলো লাঠি। বগুড়ার ভাষায় লাঠি বা বেতকে পান্টি বলা হয়। তো এটাকে ভীমের পান্টি বলা হয় এ কারণে এখানকার লোকেরা মনে করত কোন এক সময় ভীম রাতে হাল চাষ করতে এসেছিলেন। নিয়ম হলো ভোর হবার আগেই সে ফিরে যাবে। কিন্তু একদিন ভোর হয়ে গেলে তাড়াহুড়া করে যাবার সময় হাতের পান্টিটি ফেলে যায়। এ কারণেই এটাকে ভীমের পান্টি বলে।
ও দেবতারাও ভুল করে। ভীমও ভুল করে লাঠি ফেলে যায় বলেই সে হো হো করে হাসতে থাকে। শোনো রাতা হাসির কিছু নাই। এর কিন্তু ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে। তাহলে সেটাও বলি। এটা আসলে একটা স্তম্ভ। পাল রাজাদের আমলে নবম দশম শতকে পাল রাজা নারায়ণ পালের মন্ত্রী গুরুব মিশ্র এই স্তম্ভটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তোমাকে আরো একটু পরিস্কার করে বলি রাজাদের গুনগান বা স্তুতি লেখার জন্য এই ধরণের পিলার বা স্তম্ভ ব্যবহার করা হতো।
হ্যা পেয়েছি, বলেই রাতা বললো আমরা তো এই রকম অন্য একটা স্তম্ভের কথা ইতিহাস বইয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন মনে পড়ছে না। হ্যা তাতো পড়তেই হবে। তবে সাধারণভাবে সবাই কিন্তু একটা প্রশ্বস্তির কথা জানে। সেটা হলো সমুদ্রগুপ্তের এলাহাবাদ স্তম্ভ। কী ঠিক বলেছি তো। আরেকটি স্তম্ভ বা পিলারের কথা আমরা জানি, সেটা হলো প্রথম চন্দ্রগুপ্তের মেহেরৌলি পিলারের কথা। নিশ্চয়। এটাই আমরা পড়েছি। কিন্তু এই স্তম্ভের কথা বা বাংলাদেশে এ রকম কিছু আছে জানতাম না।
হ্যা আমাদের দুর্ভাগ্য। আমরা নিজেদের ইতিহাস ও সংস্কৃতি নিয়ে বেশী চর্চা করিনি। এজন্যই এই অবস্থা। আচ্ছা আসো আমরা এই স্তম্ভ নিয়ে কিছু জানার চেষ্টা করি। প্রতিটি স্তম্ভ নির্মিত হয় রাজাদের রাজ্যাভিষেক, কিংবা রাজাদের রাজ্যবিজয় উপলক্ষে। এ কারণে সেগুলোকে প্রশ্বস্তিও বলা হয়। আর প্রশ্বস্তিগুলো যেখানে পাওয়া যায়, সেখানকার নাম অনুসারে সেগুলোর সংকলন করা হয়। সে অনুযায়ী ইতিহাস পুর্ণলিখন করা হয়।

আমরা এখন যেটার সামনে দাড়িয়ে আছি সেটা হচ্ছে বাদল স্তম্ভলিপি বা বাদল প্রশ্বস্তিলিপি। এটা ইংরেজিতে Badal Inscriptions নামেও পরিচিত। সমুদ্রগুপ্তের এলাহাবাদ প্রশ্বস্তির রচয়িতা যেমন হরিষেণ সিংহ ঠিক তেমনই বাদল প্রশ্বস্তিলিপির রচয়িতা ছিলেন বিষ্ণু ভদ্র। মূলত পাল রাজাদের বিশেষ করে দেবপালের বিজয়স্তুতির জন্যই এই প্রশ্বস্তি রচনা করা হয়। প্রশ্বস্তিতে বলা হয়: “তাঁহার যশ অখিল দিগন্ত পরিভ্রমণ করিয়া, এই পৃথিবী হইতে পাতাল-মূল পর্য্যন্ত গমন করিয়া, [আবার] এখানে হৃতাহি-গরুড়চ্ছলে উত্থিত হইয়াছে। [এই] প্রশস্তি সূত্রধার বিষ্ণুভদ্র কর্ত্তৃক উৎকীর্ণ হইয়াছে।”

কিন্তু বাদল প্রশ্বস্তিলিপি দীর্ঘদিন অজ্ঞাত ছিল। এটি প্রথমে নজরে আসে ১৭৮০ সালের দিকে। ব্রিটিশ শাসনামলে আমরা নীলকরদের কথা জানি। সে সময় এখানে একটি নীলকরদের কুঠি ছিল। তার প্রধান ছিলেন চার্লস উইলকিন্স। নীল কুঠি থেকে এখানকার দুরত্ব ছিল তিন মাইল। হঠাৎই এই পথে চার্লস উইলকিন্স দেখলেন প্রায় বারো ফুট উচ্চতার একটি স্তম্ভ এবং তার গায়ে কিছু সংস্কৃত ভাষায় লেখা। শীর্ষে ছিল গড়ুর মূর্তি। এ কারণে এটাকে গড়ুর স্তম্ভও বলে।
স্বপ্নার দিকে তাকিয়ে বললাম তুমিতো পৌরাণিক কাহিনী ভালো জানো। গড়ুর মূর্তি সম্পর্কে একটু বলো।
ও আচ্ছা। স্বপ্নাকে বলতে বলায় ও মনে হয় রেডি হয়েই ছিল। তক্ষনাৎ বলতে থাকে গরুড় হলো হিন্দু এবং বৌদ্ধ পুরাণে উল্লেখিত একটি বড় আকারের পৌরাণিক পাখি। দেখতে মুক্তডানা ঈগলের মতো তবে মানুষের আকৃতি বিশিষ্ট। গরুড় বিষ্ণুর বাহন হলেও তিনি জ্ঞানের প্রতীক। এখানে যে গরুড় মূর্তি ছিল সেটা কোন এক ব্রজপাতে নষ্ট হয়ে গেছে।
প্রত্নতত্ত্ব এভাবে অবহেলায় নষ্ট হয়ে গেছে। আমরা ওই গল্পটা শুনতে চাই কিভাবে এটা আবিস্কার হলো রাতা একটু জোর করেই স্বপ্নাকে থামিয়ে দিল।
চার্লস উইলকিন্স মালদহ শহরের কুঠির অধ্যক্ষ জর্জ উডনীকে বিষয়টা জানান। ১৭৮৩ সালে জর্জ উডনী এটি পরিদর্শন করেন। এরপর গুয়ামালতী কুঠীর অধ্যক্ষ ক্রেটন ১৭৮৬ সালে তিনিও এই গরুর স্তম্ভ দেখে যান। অবশেষে চার্লস উইলকিন্স এর প্রচেষ্টায় ১৭৮৮ সালে এশিয়াটিক সোসাইটি কলকাতার পত্রিকাতে এই বিষয়ে বিস্তারিত লেখা ছাপা হয়। তবে এ বিষয়ে যিনি বেশী অবদান রেখেছেন তিনি হলেন দিনাজপুরের তদানীন্তন জেলা প্রশাসক ওয়েস্টমেকট। এই ভদ্রলোক প্রত্নতত্ত্ব বিষয়ে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন। পাহাড়পুর খনন কাজেও তিনি অবদান রেখেছিলেন। ওয়েস্টমেকট গরুড় স্তম্ভের লিপিতে কি লেখা আছে তা জানতে খুব আগ্রহী হলেন। ১৮৭৪ সালে ওয়েস্টমেকট সংস্কৃত ভাষায় পারদর্শী হরচন্দ্র চক্রবর্তীকে কাজে লাগান। কিন্তু চক্রবর্তী মহাশয়ের পাঠে অনেক ভুল ছিল। তিনি শুধুমাত্র সপ্তম এবং ত্রয়োদশ শ্লোক ছাড়া একটিরও শুদ্ধ রূপ দিতে পারেন নি।
অবশেষে অধ্যাপক কীলহর্ণ এর সঠিক পাঠ নিরূপন করেন এবং সেটা এপিগ্রাফিক অব ইন্ডিয়া তে ছাপানো হয়। এই যে এতো কষ্ট করে এর পাঠোদ্ধার করা হলো তাতে কি লেখা ছিল। বলেই উৎসুক দৃষ্টিতে রাতা আমার এবং আতাউরের দিকে তাকালো।
হ্যা রাতা ঠিকই বলেছো। এর তো গুরুত্ব অবশ্যই আছে। যেমন ধরো আমরা যে বলছি পাল রাজারা অমুক ছিলেন তারা তমুক করেছিলেন। সেটা তো এই সকল লিপিমালা বা প্রশ্বস্তি দেখেই বলছি। বিশেষ করে এই বাদল প্রশ্বস্তিতে পালরাজাদের কীর্তির বিবরণ আছে। পাল রাজাদের যোদ্ধা হিসেবে, বহু যুদ্ধে বিজয়ী হবার কথা বলা হয়েছে। তাঁদেরকে জ্ঞানী স্বর্গের দেবতাদের সমকক্ষরূপে ধারণা করা হয়েছে। সুদীর্ঘ বাক্যবিন্যাসে এই প্রশ্বস্তিু রচিত হয়েছিল। যেমন ধরো রাজা দেবপালের সম্পর্কে কি বলা হয়েছিল নমুনা হিসেবে তার একটি বাক্য খেয়াল করো। যেমন- পাঁচ নম্বর লাইনে লেখা আছে- “সেই দর্ভপাণির নীতি কৌশলে শ্রীদেবপাল (নামক) নৃপতি মতঙ্গজ- মদাভিষিক্ত - শিলাসংহতিপূর্ণ রেবা (নর্মদা) নদীর জনক (উৎপত্তি স্থান বিন্ধ্য পর্বত) হইতে (আরম্ভ করিয়া) মহেশ- ললাট- শোভি- ইন্দু- কিরণ- শ্বেতায়মান গৌরীজনক (হিমালয়) পর্বত পর্যন্ত, সূর্যোদয়াস্ত কালে অরুণ রাগ-রঞ্জিত (উভয়) জলরাশির আধার পূর্ব-সমুদ্র এবং পশ্চিম-সমুদ্র (মধ্যবর্তী) সমগ্র ভূভাগ কর-প্রদ করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন।”
এর অর্থ গিয়ে দাড়ালো দর্ভপানির কূটনীতির ফলে দেবপাল হিমালয় থেকে বিন্ধ্য পর্বত এবং পূর্ব সাগর থেকে পশ্চিম সাগর পযন্ত বিস্তৃত সমগ্র ভারত থেকে কর আদায় করতে পেরেছিলেন। তাহলো দেখ দেবপাল কত বড় শাসক ছিলেন। অথচ অশোক কে আমরা বলছি অশোক দি গ্রেট, বা আকবরকে বলছি আকবর দি গ্রেট। কিন্তু এই পাল শাসককেও তো আমরা দেবপাল দি গ্রেট বলতে পারি। কিন্তু সে প্রশ্নে ইতিহাস নীরব।
প্রশ্বস্তিুর বিবরণ অনুযায়ী রাজা দেবপাল বিশাল বিজয়ী বীর যোদ্ধা ছিলেন। দেবপালের সৈন্যদলে পঞ্চাশ হাজার হাতি ছিল। বিশাল সেনাবাহিনী ছিল। শুধুমাত্র সেনাবাহিনী রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ১০ থেকে ১৫ হাজার লোক নিযুক্ত ছিল।
অধিকাংশ প্রশ্বস্ত্তিতেই শাসকদের পূর্ব পুরুষদের নাম উল্লেখ থাকে। এই প্রশ্বস্তিতেও পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল, তাঁর পূত্র ধর্মপাল এবং তাঁদের স্ত্রীদের কথাও বলা আছে। পাল রাজাদের অধীনে বংশ পরম্পরায় পাঁচজন মন্ত্রীর কথা বলা হয়েছে। তাঁরা ব্রাক্ষ্মণ ছিলেন একথাও বলা হয়েছে। তাঁদের কূটনীতির কারণেই পালরাজ্য সম্প্রসারিত হয়েছিল বলে প্রশ্বস্ত্তিতে উল্রেখ আছে। দেবপাল তাঁর মন্ত্রী দর্ভপাণিকে কিরূপ সম্মান করতেন তার বিবরণ ছয় নম্বর শ্লোকে বলেছেন।
পাল রাজারা মহারাজা ছাড়াও পরমেশ্বর পরম ভট্টারক উপাধি গ্রহণ করেছিলেন। এই সকল উপাধি গ্রহণের ক্রমোন্নতি থেকে বোঝা যায় পাল রাজাদের রাজনৈতিক ক্ষমতা অনেকটাই অপ্রতিহত হয়ে উঠেছিল। তাঁদের রাজসভায় বহু জ্ঞানী গুণী ও পন্ডিতগণ শোভাবর্ধন করেছিলেন সে কথাও এখানে বলা আছে। পাল রাজাদের রাজধানী যে এর আশে পাশে ছিল তারও কিছু ইঙ্গিত বহন করে। এতক্ষণে রাতা বলে উঠলো তাহলে এটাতো আমাদের প্রাচীন বাংলার ইতিহাসের সাক্ষী। কিন্তু সংরক্ষণ ঠিকমতো হয়নি।
এর শুধু সাক্ষী কেন বলছো। এটা পাল রাজাদের গৌরবের বিবরণী। আজ থেকে হাজার বছর আগে এটি যখন নির্মিত হয়েছিল তখন রাজ কোষাগার থেকেই তা প্রদান করা হয়েছিল। যা এসেছিল বিজিত রাজ্য থেকে। যখন পাল রাজারা বেঁচে ছিলেন তখন প্রজারা এটা পরিদর্শন করতে আসতেন। প্রজারা উপহার নিয়ে আসত। প্রজাদেরকে তাদের রাজার গৌরব কীর্তি পড়ে শোনানো হতো। আর দেখ আজ বড্ড অভিমানে স্তম্ভটা ক্ষয়ে যাচ্ছে। সত্যটা জানানোর জন্যই তার গায়ে ক্ষোদিত অক্ষর গুলো থাকা সত্ত্বেও আমরা এটাকে ভীমের পান্টি বানিয়ে রেখেছি।
হয়তো ইতিহাস বিমুখতাই এর কারণ। না হলে কেন এত অযত্ন অবহেলা পুরাকীর্তিগুলোতে। এরপর ঝটপট কয়েকটা সেলফি তুলে আমরা রওনা হলাম ধামুরহাট বিয়ে বাড়ীর দিকে।

লেখক: বাংলাদেশের পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপ-উপাচার্য।

Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3 wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus labore sustainable VHS.
Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3 wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus labore sustainable VHS.
Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3 wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus labore sustainable VHS.