নাগর ব্রাহ্মণ রঘুনন্দনের শাস্ত্র তৈরি ও হিন্দু সমাজ বদলের হুসেন শাহী পরিকল্পনা

History of India
nagar brahmin made raghunandans shastra and husain shahs plan to change hindu society
বাংলার সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহ, কেউ বলেন, হোসেন শাহ। ১৪৯৩ খ্রিস্টাব্দে তাঁর‍ রাজত্বকাল শুরু। শেষ হয় ১৫১৯ খ্রিস্টাব্দে। হুসেন শাহের শাসনকালকে অনেকে বাংলার "এনলাইটেণ্ড রুল" বলেছেন। এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনায় আসছি। সবটুকু পড়ার পর, পাঠক, সিদ্ধান্ত আপনার। হুসেন শাহ সম্পর্কে প্রচলিত পরিচয় হলো, তিনি ছিলেন বাংলার হাবসী সুলতান শামসুদ্দীন মুজ: ফ্ফর শাহের উজির। তাঁর আসল নাম ছিল সাইদ হুসেন। ১৭৮৮ খ্রিস্টাব্দে ঐতিহাসিক গোলাম হোসেন সেলিমের লেখা "রিয়াজুস সালাতীন" অনুসারে, হুসেন শাহ ছিলেন তিরমিজের বাসিন্দা মক্কার শরীফ সাইদ আশরাফুল হুসেনী আল্ ফাতিমি আল্ মাক্কীর পুত্র।
তবে হুসেন শাহ কিভাবে বাংলায় এসে সুলতান শামসুদ্দীন মুজ: ফ্ফর শাহের উজির পদ পান, তা নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায় না। তবে প্রথমে তিনি মুর্শিদাবাদের চাঁদপাড়া গ্রামে বসবাস করতেন বলে অনেকে মত প্রকাশ করেছেন। এর কারণ হিসেবে এই গ্রামের আশেপাশে হুসেন শাহ সম্পর্কে বেশ কিছু বিবরণ পাওয়া যায়। এছাড়া এখানে রয়েছে ১৪৯৪ খ্রিস্টাব্দে হুসেন শাহের তৈরি "খেরুর মসজিদ" ও "শেখের দীঘি।"

খ্রিস্টিয় ষোড়শ শতকের ঐতিহাসিক নিজামুদ্দিন আহমেদের মতে, সুলতান শামসুদ্দীন মুজ: ফ্ফর শাহ গোপনে প্রাসাদ রক্ষীদের সহায়তায় হুসেন শাহের হাতেই নিহত হোন। এরপর বাংলার সুলতান হোন আলাউদ্দিন হুসেন শাহ। অন্যমতে, হুসেন শাহ প্রথম জীবনে ছিলেন একজন শক সেনাপতি। প্রায় দু'লক্ষ শক সৈন্য নিয়ে তিনি ভারত আক্রমণ করতে আসেন এবং সদলবলে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। মধ‍্য এশিয়ার এক যাযাবর গোষ্ঠী ছিলেন এই শকরা। ইউ-চি, হুনসহ বিভিন্ন প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর চাপে তাঁরা মধ‍্য এশিয়া ছেড়ে এশিয়া ও ইওরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েন। এঁদের এক শাখা উজবেকিস্তান-তাসখন্দ ভূখণ্ডে এবং অন্য শাখাটি ইরানের সিস্তান অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেন।

শকদের এই দুটি শাখাই ভারত আক্রমণ করেছিলেন। উজবেকিস্তান-তাসখন্দ শাখার শকরা কারাকোরাম পর্বতশ্রেণির মধ্য দিয়ে কাশ্মীরে এসে হাজির হোন এবং সিস্তানের শকরা বেলুচিস্তান হয়ে বোলান গিরিপথের ভেতর দিয়ে সিন্ধু উপত্যকায় আসেন। শকদের আক্রমণে গ্রীক রাজ‍্যগুলি যখন ভেঙে পড়ে, তখন উত্তর ও পশ্চিম ভারতের এক বিস্তীর্ণ অঞ্চল শকদের দখলে আসে। যাই হোক্, ফিরে আসি মূল প্রসঙ্গে। অত্যন্ত বুদ্ধিমান হুসেন শাহ ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য তরবারি ছেড়ে কলমেই হাতিয়ার করলেন। শুরু হলো হিন্দু শাস্ত্রগ্রন্থগুলিকে যথেচ্ছভাবে বিকৃত করার কাজ। ধর্মগ্রন্থ মানুষের কাছে শ্রদ্ধার বিষয়, আবার দুর্বলতাও থাকে এর প্রতি। তাই হুসেন শাহ হিন্দুধর্মের মানুষের মধ্যে বিভেদ হানাহানি ঘটাতে শাস্ত্রগ্রন্থ বিকৃত করতে উদ্যোগী হলেন। আর একাজে সহায়ক হিসেবে পেলেন গ্রীক বংশোদ্ভূত তাঁর সভাপণ্ডিত নাগর ব্রাহ্মণ রঘুনন্দন ভট্টাচার্যকে। রঘুনন্দনকে ব‍্যবহার করে তাঁকে দিয়ে বেদ বাদে যাবতীয় হিন্দু শাস্ত্রগ্রন্থগুলিকে বিকৃত করে নতুন ব‍্যাখ‍্যা লেখালেন, যার ফলে সমাজের জাতপাতের ভেদাভেদ আরও তীব্র উঠলো।
রঘুনন্দন একমাত্র বেদকেই বিকৃত করতে পারেন নি। কারণ, এ দেশে থাকা বেদ গ্রন্থকে আগেই নষ্ট করে দিয়েছিলেন মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেব। কিন্তু রাশিয়ার মস্কোতে ব্রাহ্মীতে লেখা ভারতীয় বেদ ছিল এবং সেখান থেকে বেদগুলি সংস্কৃত ভাষায় রূপান্তরিত করেন জার্মান পণ্ডিত ম‍্যাক্সমূলার। তাই হাতের কাছে বেদের সঠিক গ্রন্থ না পেয়ে রঘুনন্দন তা বিকৃত করার সুযোগ পাননি। হিন্দু শাস্ত্রগুলিকে বিকৃত করার পাশাপাশি রঘুনন্দনকে দিয়ে হুসেন শাহ লেখালেন "অষ্টবিংশতি তত্ত্ব স্মৃতিগ্রন্থ।" অথচ যে হুসেন শাহ হিন্দুধর্মকে বিলুপ্ত করার উদ্দেশ্যে রঘুনন্দনকে এসব করিয়েছিলেন, আজও আমরা ভক্তিভরে সেসব মেনে চলছি। ঐতিহাসিক নীহাররঞ্জন রায় এ বিষয়ে বলছেন, "এই স্মৃতি ব‍্যবহার মীমাংসাই শূলপানি রঘুনন্দন কর্তৃক পরিবর্তিত ও পরিশোধিত হইয়া আজও সমাজ শাসন করিতেছে।"
হুসেন শাহের আমলে রঘুনন্দনের মতো এই ধরণের তথাকথিত হিন্দু শাস্ত্রবিদ্ ও হিন্দু রাজকর্মচারীদের মধ্যে যে যত বেশি হিন্দুকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করতে পারতো, তার তত বেশি পদোন্নতি হতো। হুসেন শাহ প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে হিন্দুদের ইসলামে ধর্মান্তরিত করতেন। এজন্য কতকগুলি পদ্ধতি নিয়েছিলেন তিনি। যেমন, প্রথমত, খাজনা অনাদায়ী হিন্দু প্রজাকে ফৌজদাররা ধরে এনে তার মুখে থুতু দিয়ে "ধর্মনাশ" করতো। এরপর তাদের আর হিন্দু সমাজে ঠাঁই হতো না। তখন বাধ্য হয়ে তারা মুসলমান হয়ে যেতো। দ্বিতীয়ত, কোনো জায়গায় সুলতানের সৈন্যদের তাঁবু পড়লে জায়গীরদার ও রাজকর্মচারীদের সুখের জন্য জোর করে হিন্দু মেয়েদের ধরে নিয়ে যাওয়া হতো। তারপর ওইসব মেয়েদের আর সমাজে জায়গা হতো না। বাধ্য হয়ে তারাও ইসলাম কবুল করতো। তৃতীয়ত, যদি কোনো হিন্দু নারী কোনো মুসলমানের সঙ্গে কথা বলতো অথবা কোনো হিন্দু যদি মুসলমানের ছোঁয়া খাবার খেতো, তবে তাদেরও আর হিন্দু সমাজে জায়গা হতো না। এইসব জাতিচ‍্যুৎ হিন্দু নারী-পুরুষরা বিভিন্ন গঞ্জের বাজারে বিক্রি হতো। এজন্য বাংলার বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠেছিল আড়কাঠি বাজার। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কলকাতার পাশে হাওড়া রেলস্টেশনের কাছে গড়ে উঠেছিল এইরকম আড়কাঠি বাজার, যেখানে হাজার হাজার হিন্দু নারী-শিশু বিক্রি হয়েছে।
আবার ফেরে পড়ে মুসলমান হয়ে যাওয়া হিন্দুরাও নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে এবং রাজশক্তিকে ব‍্যবহার করে অন্যদের মুসলমান করেছে। ফের শুরুর দিকে ফিরে যাই। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে সুলতান হুসেন শাহের সভাপণ্ডিত রঘুনন্দন ভট্টাচার্য একজন "নাগর ব্রাহ্মণ" ছিলেন। এখন প্রশ্ন, এই নাগর ব্রাহ্মণ আসলে কি? এককথায় এর উত্তর হলো, নাগর ব্রাহ্মণ মানে গ্রীক বংশোদ্ভূত ব্রাহ্মণ। দিগ্বিজয় অসমাপ্ত রেখে বিপাশার এপার থেকেই স্বদেশের পথে ফিরে গিয়েছিলেন গ্রীক বীর আলেকজাণ্ডার। আলেকজাণ্ডার ভারতে বেশ কয়েকটি গ্রীক উপনিবেশ গড়ে তুলেছিলেন। তাছাড়া আলেকজাণ্ডারের অধিকৃত ভারত ভূ-খণ্ডের শাসন পরিচালনার জন্য রাজকর্মচারী হিসেবে বহু সংখ্যক গ্রীক ব‍্যক্তি এদেশের উত্তর ভারতে স্থায়ীভাবে থেকে যান। ভারতে ছিল ব্রাহ্মণদের বেশি কদর। তাই গ্রীকরাও এদেশে মর্যাদার জন্য ব্রাহ্মণ হিসেবে থাকতে চেষ্টা করেছে। এজন্য রাষ্ট্রশক্তিকে কাজে লাগিয়ে তারা স্থানীয় ব্রাহ্মণদের দিয়ে বিভিন্ন সামাজিক সংস্কার করিয়েছে এবং নিজেদের ব্রাহ্মণ সমাজের অন্তর্ভুক্ত করেছে। কখনও তারা এদেশের ব্রাহ্মণ কন্যাদের বিয়ে করেছে, আবার উপযুক্ত কন্যা না পেয়ে কখনও "ভরার মেয়ে" বা "ভারার মেয়ে" বিয়ে করেছে। আর এইসব গ্রীকরাই পরে ব্রহ্ম ক্ষত্রিয় বা নাগর ব্রাহ্মণ নামে পরিচিত হয়েছে।
"ভরার মেয়ে" বা "ভারার মেয়ে" হচ্ছে হার্মাদদের হাতে অপহৃত হয়ে বাজারে বিক্রি হয়ে যাওয়া মেয়ে। একসময় "হার্মাদ" হিসেবে পরিচিত পোর্তুগিজ জলদস্যুরা পূর্ববঙ্গের চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও বাখরগঞ্জের উপকূলবর্তী অঞ্চল থেকে শিশু-বালক-বালিকা-তরুণ-তরুণী অপহরণ করে পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় অঞ্চলে বেচে দিতো। হুগলি, বর্ধমান, মেদিনীপুর ও চব্বিশ পরগণা অঞ্চলের ধনী ব‍্যক্তিরা "ভারার মেয়ে" কিনতেন। মেয়ে সুশ্রী ও গুণবতী হলে নিজের ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতেন, অন্যথায় বাঁন্দী করে রাখতেন। তবে "ভারার মেয়ের" জাত জিজ্ঞেস করা হতো না। আবার "ভারার ছেলে" যদি ভালো হতো, তবে তাকে নিজের মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে ঘরজামাই করে নেওয়া হতো। আর অপছন্দের ছেলে হলে তাকে ঘরের চাকর করে রাখা হতো। পশ্চিমবঙ্গের তমলুকে ছিল ভারার মেয়ের জন্য "রাধামণির বাজার", আর ভারার ছেলের জন্য বিখ্যাত ছিল সেখানকার "কেলো মালের বাজার।"
মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে এদেশে এই গ্রীক বংশোদ্ভূত নাগর ব্রাহ্মণের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। আলেকজাণ্ডারের মৃত্যুর পর তাঁর গ্রীক সেনাপতি সেলুকাস যুদ্ধে চন্দ্রগুপ্তের কাছে হেরে বাধ্য হয়ে সন্ধি করেন। এরপর নিজের কন্যার সঙ্গে চন্দ্রগুপ্তের বিয়ে দিয়ে গ্রীক অধিকৃত ভারতের জায়গা দখলে রাখেন। এরপর স্থায়ী গ্রীক রাজ‍্য প্রতিষ্ঠিত হলে আরও বহু গ্রীক নাগরিক ভারতে এসে বসবাস শুরু করেন এবং বলা বাহুল‍্য, সবাই নাগর ব্রাহ্মণ হিসেবে পরিচিত হয়ে যান। তাঁরাও "ভারার মেয়ে" বিয়ে করে একটি সংকর জনগোষ্ঠী তৈরি করেন। পরে এই গ্রীক বংশোদ্ভূত নাগর ব্রাহ্মণরা নিজেদের কন্যা বা বোনের সঙ্গে উচ্চ পদস্থ মুসলমান রাজকর্মচারীদের বিয়ে দিয়ে নিজেরাও উচ্চ রাজপদ লাভ করতেন। গৌড়ের সুলতান হুসেন শাহের সভাপণ্ডিত রঘুনন্দন ভট্টাচার্য ছিলেন এই ধরণের গ্রীক বংশোদ্ভূত নাগর ব্রাহ্মণ। এ দেশের জাতিকে কর্ম অনুসারে রঘুনন্দন ভট্টাচার্য ৩৬ টি জাতিতে বিভক্ত করে দেন। পরে তা বেড়ে হয় ৪১ টি।

গীতায় শ্রীকৃষ্ণ বলছেন, ---

"চাতুর্বণং ময়াসৃষ্টং গুণকর্মবিভাগস: ।"
অর্থাৎ গুণ ও কর্ম অনুসারে চারটি বর্ণ আমিই সৃষ্টি করেছি। রঘুনন্দন ভট্টাচার্য রাজশক্তির মদতে হিন্দুধর্মের গীতার কর্মগত বর্ণ বিভাজনকে চিরস্থায়ীভাবে পরিণত করলেন জন্মগত বিভাজনে। চার বর্ণের বদলে রঘুনন্দন তৈরি করলেন দুটি জাত---ব্রাহ্মণ ও শূদ্র।
"গ্রীক-শক-হুন দল" যখন ভারতে আধিপত্য বিস্তার করলো, তখন হিন্দুধর্মের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাওয়া গ্রীক বংশোদ্ভূত নাগর ব্রাহ্মণরাই মুসলমান উলেমার সঙ্গে পরামর্শ করে হিন্দুধর্মকে আঘাত করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বেশকিছু সংহিতা শাস্ত্র রচনা করলো, যার দ্বারা হিন্দু সমাজে জন্মভিত্তিক সম্প্রদায়, উচ্চ-নীচ ও স্পৃশ‍্য-অস্পৃশ্যতার জল অচল নিয়ম চালু হয়ে যায়। আর এর দ্বারা একদা উদার হিন্দু সমাজকে ঠেলে দেওয়া হয় সংকীর্ণতা ও বিচ্ছিন্নতার শেষ ধাপে। মেগাস্থিনিসের "ইণ্ডিকা" গ্রন্থে এ ঘটনার উল্লেখ আছে। এর ফলে পুরোহিততন্ত্রবাদের আভিজাত্য পুরো মাত্রায় থেকে গেল এবং ব্রাহ্মণ ও অব্রাহ্মণদের মধ্যে সম্পর্ক হয়ে দাঁড়ালো প্রভু-ভৃত্যের মতো।

এই বর্ণ বৈষম্যের "ইভিল ইফেক্ট" ( evil effect) সম্পর্কে ঐতিহাসিক ড: রমেশচন্দ্র মজুমদার লিখছেন, ---

"Ultimately the Kshatriyas and Vaisyas practically vanished from Indian society, and their descendants, divided among the large number of professional castes we see around us to-day."

আর শূদ্রদের অবস্থাটা দাঁড়ালো ড: রমেশচন্দ্র মজুমদারের ভাষায়, ----

"Sank into the position of the Sudras, to which the descendants of various aboriginal races, incorporated in Aryan society, had already been consigned, as so many different castes."

এভাবেই বিদেশি বিধর্মী শাসকদের সুবিধার জন্য হিন্দু সমাজকে ভেঙে টুকরো টুকরো করা হয়েছে শাসকের মদতে। আর তা নিয়ে আজও হানাহানি চলছে। তাই এই সংকটের সময়ে হিন্দুধর্মের সব জাতিগুলি এক বর্ণ হয়ে সংঘবদ্ধ না হয়, তবে ভবিষ্যতে বিদেশি বিধর্মীদের আরও সুবিধা করে দেওয়া হবে। সেজন্য জাতপাত ভুলে সংঘবদ্ধ হওয়াটা জরুরি।

তথ্যসূত্র:

1) Ancient India---Dr. R.C. Majumder.
2) The Wonder That Was India--A. L. Basham.
3) বাঙ্গালীর ইতিহাস, আদি পর্ব---নীহাররঞ্জন রায়।
4) বাংলা ও বাঙালীর ইতিহাস--- (প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড ) ধনঞ্জয় দাশ মজুমদার।
5) পদবীর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশের ইতিহাস---খগেন্দ্রনাথ ভৌমিক।
Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3 wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus labore sustainable VHS.
Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3 wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus labore sustainable VHS.
Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3 wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus labore sustainable VHS.