শিক্ষক যখন ভক্ষক! ১০ বছরের ছাত্রের গোপনাঙ্গে গরম ইস্ত্রী দিয়ে দিলেন ছ্যাঁকা
রাইজ়িং বেঙ্গল নিউজ় ব্যুরো:
বিহারে ঘটল মনুষ্যত্বকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো এক লজ্জাজনক ঘটনা। বেগুসরায় জেলার সদর প্রখন্ডের চাঁদপুরা বেসরকারি স্কুলের এক শিক্ষক উক্ত স্কুলের হোস্টেলে থাকা ১০ বছরের এক ছাত্রের গোপন অঙ্গ দিলেন ইস্ত্রি দিয়ে ছ্যাঁকা। ফলত, ছাত্রটি এখন রীতিমত আহত। একই সঙ্গে উক্ত শিক্ষক হুমকি দিয়েছেন যে, ছাত্রটি যদি এ ব্যাপারে কাউকে জানায়, তাহলে তিনি ছাত্রটিকে স্কুল থেকে বের করে দেবে।
বিহারে বর্তমানে করোনার আবহে লকডাউন কার্যকরী। এই কারণে, সমস্ত স্কুল ও কলেজ বন্ধ। কিন্তু, এদিকে, লকডাউন না মেনে সদর প্রখন্ড এলাকার এক বেসরকারি স্কুল সমানতালে সাধারণ দিনের মতোই স্কুল খোলা রেখেছে। পীড়িত ছাত্র মা উক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিমাচাঁদপুর থানায় লিখিত মামলা দায়ের করেছে।
“পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে”
ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক অমিত কুমার কান্ত স্কুলে পৌঁছান এবং অভিযুক্ত শিক্ষককে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হওয়ার পরে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে নেয়। যদিও অভিযুক্ত শিক্ষক সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে। অভিযুক্ত শিক্ষক পাল্টা অভিযোগ করেছে যে, ছাত্রের পরিবার তাঁকে ফাঁসানোর জন্য মিথ্যা গল্পের আশ্রয় নিয়েছে।
“বাড়ি পৌঁছে পীড়িত ছাত্র জানিয়ে দেয় সবকিছু”
সাংবাদিক সূত্রে জানা গেছে যে, পীড়িত ছাত্রের মা জানিয়েছে যে, লকডাউন কার্যকরী হতেই তাঁরা তাঁদের ছেলেকে অর্থাৎ পীড়িত ছাত্রকে বাড়িতে ডেকে নিয়েছিল। পরের দিন যখন অই তাঁর ছেলেকে স্নান করাতে নিয়ে যায়, তখন ছেলেটির গোপন অঙ্গে তৈরি ক্ষত থেকে পুঁজ বেরোচ্ছিল। এরপরে মা তাঁর ছেলেকে যখন জিজ্ঞাসা করে যে, কিভাবে এই ক্ষত তৈরি হয়েছে, তখন ছেলেটি সমস্ত কিছুই তাঁর মা’ কে বলে দেয়।
পীড়িত ছেলেটি জানায় যে, তার স্কুলের এক শিক্ষক গরম ইস্ত্রী ব্যবহার করে তার শরীরে পিছনের অঙ্গে ছ্যাঁকা দেয় এবং হমকিও দেয় যে, সে যেন তার বাড়ির কাউকে না বলে, নইলে অভিযুক্ত শিক্ষক ছেলেটির নাম স্কুল থেকে বাদ দিয়ে দেবে অর্থাৎ ছেলেটিকে স্কুল থেকে বের করে দেবে। এতকিছু জানার পরে, পীড়িত ছেলেটির
পীড়িত ছেলেটি জানায় যে, তার স্কুলের এক শিক্ষক গরম ইস্ত্রী ব্যবহার করে তার শরীরে পিছনের অঙ্গে ছ্যাঁকা দেয় এবং হমকিও দেয় যে, সে যেন তার বাড়ির কাউকে না বলে, নইলে অভিযুক্ত শিক্ষক ছেলেটির নাম স্কুল থেকে বাদ দিয়ে দেবে অর্থাৎ ছেলেটিকে স্কুল থেকে বের করে দেবে। এতকিছু জানার পরে, পীড়িত ছেলেটির মা সোজা পুলিশ থানায় যায় এবং শিক্ষকটির বিরুদ্ধে লিখিত মামলা দায়ের করে। এদিকে ছেলেটির মা জানিয়েছেন যে, তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, তিনি আর তাঁর ছেলেকে ওই স্কুলে পাঠাবেন না।
Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3
wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum
eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla
assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred
nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer
farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus
labore sustainable VHS.
Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3
wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum
eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla
assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred
nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer
farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus
labore sustainable VHS.
Anim pariatur cliche reprehenderit, enim eiusmod high life accusamus terry richardson ad squid. 3
wolf moon officia aute, non cupidatat skateboard dolor brunch. Food truck quinoa nesciunt laborum
eiusmod. Brunch 3 wolf moon tempor, sunt aliqua put a bird on it squid single-origin coffee nulla
assumenda shoreditch et. Nihil anim keffiyeh helvetica, craft beer labore wes anderson cred
nesciunt sapiente ea proident. Ad vegan excepteur butcher vice lomo. Leggings occaecat craft beer
farm-to-table, raw denim aesthetic synth nesciunt you probably haven't heard of them accusamus
labore sustainable VHS.
